হাওজা নিউজ এজেন্সি রিপোর্ট অনুযায়ী, এতিমের দায়ভার, ভরণপোষণ ও অভিভাবকত্ব গ্রহণকারীর জন্য আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা যেমন সুখবর ও পুরস্কারের প্রতিশ্রুতি ও ঘোষণা দিয়েছেন, তেমনিভাবে এতিমের সম্পদ দখল ও ভক্ষণকারীর জন্য মহা দুঃসংবাদ ও শাস্তির হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন।
রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন,
مَن عالَ يَتيما حَتّى يَسْتَغْنىَ عَنْهُ أَوْجَبَ اللّهُ عَزَّوَجَلَّ لَهُ بِذلِكَ الْجَنَّةَ كَما أَوْجَبَ اللّهُ لآِكِلِ مالِ الْيَتيمِ النّارَ.
যে ব্যক্তি কোনো এতিমকে ভরণপোষণ ও সাহায্য করে যতদিন না ঐ (এতিম) স্বাবলম্বী হয় অর্থাৎ তাকে (ভরণপোষণ ও সাহায্যকারী) ছাড়া কোনো কিছু করতে সক্ষম না হয়, সর্বশক্তিমান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা তার জন্য জান্নাতে প্রবেশ করা ওয়াজিব করে দেন, যেমনিভাবে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা এতিমের সম্পদ গ্রাসকারীর (দখল ও ভক্ষণকারী) জন্য জাহান্নাম ওয়াজিব করেছেন।
[বিহারুল আনওয়ার, খন্ড- ৮, পৃষ্ঠা- ৪, হাদীস- ৭৫]
মহান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা আমাদের এতিমের দায়ভার ও অভিভাবকত্ব গ্রহণের সামর্থ ও তাওফিক দান করুক এবং তাদের মাল গ্রাস ও ভক্ষণের মত গোনাহ থেকে হেফাজত করুক।
আপনার কমেন্ট